The best Side of অপূর্ণ প্রেমের গল্প

হুম্ আচ্ছা বলতো তোকে সেদিন হাসপাতালেকে নিয়ে গেছিল। আর ডাক্তার তোকে কি রোগের কথা বলছিলো।

এদিকে বাসও ছেড়ে দিয়েছে। জানতে পাড়লাম দাদাটির নাম সমীর। এরপর পুরো রাস্তা নানান আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে কেটে যায়। এর আগে কোনো সিনিয়রের সাথে এরকম কথা বলিনি, কথা বলিনি বলতে কি , আসলে আমি সিনিয়রদের একটু ভয় পেতাম আরকি!

স্কুল জীবনের বন্ধুত্বের সম্পর্ক পূর্ণিমা চাঁদের আলোর মত।

আরে ‘তুমি আবারও কাঁদছোকেনো । তোমাকে বললাম না কান্না থামাতে। তা না করে আরো বেশি কান্না শুরু করে দিলে।

তা কেবল অনুভব করা যায়, বর্ণনা করা যায় না।

“স্কুল লাইফ কে তুমি যতই ঘৃণা করো না কেন, কিন্তু এমন একটা সময় আসবে যখন স্কুলের সেই দিন গুলোকে তুমি সবচেয়ে বেশি মিস করবে।”

স্কুলজীবনে শিক্ষার মাধ্যমেই মানবতা উন্নতির দিকে এগিয়ে যায়। শিক্ষা ছাড়া সমাজ অসম্পূর্ণ, এবং আমাদের স্কুলই এই শিক্ষা অর্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।

জানিস না। সেদিন ডাক্তার তোর রিপোর্ট গুলো দেখে আমাদের সাইটে নিয়ে গিয়ে কি বলছিলো তা জানিস তুই না সেটাও হয়তো বা তুই জানিস না। সেদিন ডাক্তার আমাদের তারকেবিনে নিয়ে গিয়ে যা বলেছিলো তা শুনে আমি check here ও তোর আব্বু প্রায় দুই জনি অনেক ভয়পেয়ে গেছিলাম। সেদিন ডাক্তার আমাদের তারকেবিনে নিয়ে গিয়ে বলে যে তোর নাকী দুটো কিডনী নষ্ট হয়ে গেছে। তবে একটা এখনো পুরো পুরি নষ্ট হয়নি।

ফোন টিপার অপরাধে রোজ একবার হলেও । সীমিত আকারে মায়ের মুখে গালাগালি খাওয়া আমি!

স্কুল জীবনের প্রেমের গল্পঃ- প্রতি বছর ২৬ জানুয়ারি আমাদের স্কুল থেকে শহরের বিখ্যাত একটি স্টেডিয়ামে, নিয়ে যেত। অনেক অনুষ্ঠানের পাশাপাশি, ছবি আঁকা প্রতিযোগিতাও হত। এর আগে অনেকবার স্কুল থেকে সেখানে নিয়ে গেলেও আমি যাইনি, তবে সেবছর আমিও গিয়েছিলাম। জুনিয়র সিনিয়র ও শিক্ষক শিক্ষিকা সহ প্রায় ৮০ জন দুটি বাসে উঠে পড়লাম।

তাই এখন সেই চিঠির সাথে ফুল কিনে দিয়ে বন্ধু বিপুলের মাধ্যেমে তোমার কাছে পাঠিয়ে দিয়াছি। সে তোমাকে তিনদিন বাসায় না পেয়ে দরজার সামনে রেখে চলে আসে।

পরেরদিন আব্বা আমাকে আমার ভাই এবং আম্মাকে নানাবাড়ি মাগুরার বাসে তুলে দিলেন। বিকাল চারটায় নানা বাড়ি পৌঁছে দেখলাম নানি খুবই অসুস্থ। তার স্যালাইন চলছে। মাগুরা থেকে ডাক্তার এসে দিনে ২ বার করে দেখে যান। আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব যে যেখানে ছিল সবাই এসে এসে নানীকে দেখে যাচ্ছে। নানীর সুস্থতার জন্য নানা খতমে ইউনুস পড়াচ্ছেন, সবাই যে যার মতো করে আল্লাহর কাছে নানির সুস্থতার জন্য দোয়া করছে। বাড়ি ভর্তি আত্মীয়স্বজন গমগম করছে, সবারই একটাই চাওয়া আল্লাহর কাছে আল্লাহ যেন আমার নানিকে সুস্থ করে দেন ।

খুনসুটির মাঝখানে প্রিয় মানুষের আভা খোঁজা, 

স্কুল জীবনের স্মৃতি: যেখানে হাসি এবং বন্ধুত্ব কোন সীমানা জানত না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *